আমরা অনেকেই আছি যারা সাধারণত দেশের বাইরে ওয়ার্ক ভিসা গুলোতে যে থাকি। এই ধরনের মানুষের জন্য আর্জেন্ট পাসপোর্ট করাটা খুবই জরুরী। কারণ এদের সাধারনত ভিসা প্রসেসিং এর বিষয়টা খুব জরুরী হয়ে থাকে এবং অল্প সময়ের মধ্যে এ কাজগুলো সম্পন্ন করতে হয়। তা না হলে আবার ভিসা না পাওয়ার একটা সম্ভাবনা থেকে যায় এবং বাংলাদেশে খুব কম মানুষই আছে। যাদের ফিউচার প্লান থাকে আর বাকি সাধারণ এবং মধ্যবিত্ত মানুষদের কালকের দিনটা কিভাবে যাবে এ সম্পর্কে কোন ধারনা নাই। তাই সাধারণত পাসপোর্ট কেউ আগেই করে রাখে না। সাধারণত পাসপোর্ট তখনই করতে যায় যখন ভিসা সম্পর্কিত বিষয় কনফার্ম হওয়ার পরে। তো তাদের জন্য এই আর্জেন্ট পাসপোর্ট করার নিয়ম। যাতে করে তাদের ভিসা সহ বাকি অন্যান্য বিষয়গুলো যখন কনফার্ম হয় এরপর তারা পাসপোর্ট এর জন্য এপ্লাই করে এবং এদের পাসপোর্টটা এক মাসের মধ্যে প্রয়োজন। কিন্তু নরমাল পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করলে।

মোটামুটি পুলিশ ভেরিফিকেশনে আসে প্রায় পাসপোর্টের আবেদন করার 15 থেকে 20 দিন পর। তাহলে বুঝতেই পারছেন পাসপোর্ট ডেলিভারি হচ্ছে মিনিমাম তিন চার মাস লেগে যাবে। কিন্তু ইমারজেন্সি বা আর্জেন্ট পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করলে এক সপ্তাহের মধ্যে পুলিশ ভেরিফিকেশনে আসে এবং সপ্তাহখানেকের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করে থাকে। যদিও বা বাংলাদেশের সিস্টেম কত কিছু সমস্যা রয়েছে যার জন্য অনেক সময় দেখা যায়। আর্জেন্ট পাসপোর্ট করলেও দিতে অনেক দেরি করে ফেলে। সেক্ষেত্রে আমাদের আর্জেন্ট পাসপোর্ট করার টাই বেটার এবং কার্যকরী। বন্ধুরা আজকে আর্জেন্ট পাসপোর্ট করার বিষয়টি আপনাদের সামনে তুলে ধরছি আশা করি আপনাদের অবশ্যই ভালো লাগবে। পাসপোর্টের আবেদন করার জন্য কোন দালাল ধরতে হবে না।